ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করে কাতারের লাভ ও কাতার বিশ্বকাপকে ইউরোপিয়ানদের বয়কটের কারণ ও নেতিবাচকতা

Nir
0

ভূমিকা

কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ ইতোমধ্যে শেষ। কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ এর শিরোপা জয়ী দল ও ইতোমধ্যে নির্বাচিত হয়েছে। ডিসেম্বরের ১৯ তারিখের কাতার বিশ্বকাপ শ্বাসরূদ্ধকর ফাইনালে ট্রাইবেকারে দীর্ঘ ৩৬ বছর পর মেসিদের জয়। 

 

আজকে আমরা এই কন্টেন্টের মাধ্যমে জানবো কাতার বিশ্বকাপ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য এবং ফুটবল আয়োজন করে কাতারের কী লাভ হলো এবং কাতার বিশ্বকাপকে ইউরোপিয়ানদের বয়কটের কারন, তাদের ভণ্ডামি এবং কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ এর নেতিবাচকতা ও অন্যান্য যাবতীয় বিষয়াদি। 

 

কন্টেন্ট সূচিপত্র

 

 

ফিফা আয়োজনের পূর্বকথা

ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্র এবং কাতারের মধ্যে কম্পিট হয়েছিলো। কাতার দেশটা আয়োতনে একটা ছোট দেশ এবং মুসলিম দেশ হওয়া সত্ত্বেও তাঁরা ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপে বিট করেছিলো ইউরোপ আমেরিকার অনেক বড় বড় দেশগুলোর সাথে যারা ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করতে চেয়েছিলো। এবং সেই বেটে কাতার জিতেও যায়। 

 

ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করে কাতারের লাভ

কোনো দেশ ফুটবল আয়োজনের ক্ষেত্রে অনেকেই মনে করে থাকেন এটা শুধুমাত্র একটা বিনোদন মাত্র এবং এতে অগত্যা সেই দেশের অধিক পরিমাণ অর্থ নষ্ট বৈ ছাড়া কিছু না। অনেকের মাথায় প্রশ্ন এসে জমা হয় একটা দেশের এতো এতো টাকা খরচ করে ফুটবলের আয়োজন করার কী দরকার! তাও একটা মুসলিম দেশের! সেই টাকাগুলোতো গরিব দুঃখীদের বিলিয়ে দিলেই হয়। 

 

আমাদের একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে বর্তমান বিশ্বে সবথেকে বড় এবং সবথেকে জনপ্রিয় ইন্টারটেইনমেন্ট বিজনেসের মধ্যে অন্যতম একটা হলো ফুটবল। ফুটবল শুধুমাত্র একটা বিনোদন বা খেলাই না, এটা একটা অনেক বড় বিজনেস।

 

এ কারনেই পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই চায় তার দেশে ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করতে। কারণ এর ফলে সেই দেশটার ব্যাপক পরিমাণে ব্রান্ডিং হয় সমগ্র বিশ্বে। ফলসরূপ সেই দেশের ট্রাভেল, টুরিজম এবং সেই দেশের বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রো করে, পাবলিসিটি বাড়ে এবং এতে করে সেই দেশটির জিডিপিও বৃদ্ধি পায়। বিশ্বে পরিচিত হয়ে উঠে দেশটি দ্রুত। জানতে পারে সমগ্র বিশ্ব সেই দেশের কালচার বা সংস্কৃতি সম্পর্কে। সেই দেশটাকে করে তুলে নানাভাবে লাভবান। দেশটার সাথে অনেক বড় বড় দেশের সাথে গড়ে উঠে পরিচিতি এবং বৃদ্ধি পায় সম্পর্ক অনেক বড় বড় দেশগুলোর সাথে। 

 

এখন আমরা খুব সহজেই অনুমান করতে পারি কাতারের কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ আয়োজন করে কি লাভ হলো। কাতার বিশ্বকাপ আয়োজনের ফলে কাতারের সংস্কৃতি, কাতার দেশটার জনপ্রিয়তা এবং কাতারের সাথে অন্যান্য দেশের সম্পর্ক এবং সেই দেশের ট্রাভেল, টুরিজম, হসপিটাল এবং সেই দেশের ইন্ডাস্ট্রিগুলোর পাবলিসিটি বাড়লো বিশ্বের দরবারে। এছাড়া টিকেট বিক্রয় ও বিজ্ঞাপন ফিফা লাইভ প্রকাশ এসকল তো আছেই। 

 

এছাড়াও সবথেকে বড় লাভ হলো কাতার যেহেতু মুসলিম দেশ সেই দিক দিয়ে একটা আরবের মুসলিম দেশের সংস্কৃতি কেমন, মুসলমানরা কেমন সে সস্পর্কে সমগ্র বিশ্বের মানুষ জানতে পারলো কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ এর ফলে। এবং এই কারনেই অনেক বড় বড় দেশ ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করতে চায় কারণ তাঁরা জানে এটা থেকে কতটা লাভবান হওয়া যায়। এটা শুধু টাকার হিসেবেই সীমাবদ্ধ না, নানাভাবে লাভবান করে তুলে একটা দেশকে।

 

কাতার বিশ্বকাপ ইউরোপিয়ানদের অপছন্দের কারণ

কাতার বিশ্বকাপ ইউরোপিয়ানদের অপছন্দের মূল কারণ তাঁরা খোলাসা ভাবে বলেনি। এটা শুধু তাদের অপছন্দের মধ্যেই রয়ে গেছে। তবে এটা নিশ্চিত যে কাতার বিশ্বকাপ বয়কটের মূল কারণ ইসলাম বিদ্বেষ। কারণ তাঁরা জানে একটা দেশ যখন ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যায় তখন সেই দেশটা কতটা লাভবান হয়, বিশেষ করে তাদের সংস্কৃতি। কাতার বিশ্বকাপের ফলে কত মানুষ তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবে, কারণ কাতার একটা মুসলিম দেশ। ইউরোপের অনেক দেশই মুসলিম দেশগুলোর অগ্রগতি কোনোভাবেই চায়না। 


কাজেই তাদের মধ্যে ফোবিয়া বা ভীতিটা কাজ করে। কারণ ইউরোপিয়ানরা তাদের নিজের জাতকে বেশি প্রাধান্য দেয়। কোনো মুসলিম তখনই তাদের বন্ধু হয়ে উঠতে পারে যখন তাঁরা তাদের মতো করে মদ খায়, তাদের সংস্কৃতির মতাদর্শ মেনে চলে। একরকম তাদের গোলাম হয়ে যায়। 


উদাহরণ স্বরূপ ইউক্রেন - রাশিয়া যুদ্ধ। মুসলিম বিশ্বে যখন যুদ্ধ লাগে, তখন তাদের বিবেগ জাগ্রত হয়না, কিন্তু যখন তাদের নিজের জাতের সাথে যুদ্ধ লাগে তখন তাঁরা পুরোদস্তুর জাগ্রত হয়ে ওঠে। কারণ তাঁরা নিজের জাতকে চিনে, নিজের জাতকে বেশি প্রাধান্য দেয়। 

 

আরেকটা বড় উদাহরণ হলো যুক্তরাষ্ট্রের কৃষ্ণাঙ্গ হত্যা। সেই সময় সমগ্র ইউরোপ আমেরিকানদের বিবেক জাগ্রত হলো। অথচ সিরিয়া কিংবা ফিলিস্তিনে যখন হাজার হাজার শিশুকে কত নৃশংসভাবে হত্যা করা হচ্ছে তখন তাদের বিবেক জাগ্রত হয়না।


কাতার বিশ্বকাপকে বয়কয়টের জন্য তাঁরা চারটা অভিযোগ উথাপন করেছে। সেগুলো একটু দেখে নেই। 

  1. কাতার বিশ্বকাপে বিয়ার বা মদ খাওয়া সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
  2. সমকামিতা নিষিদ্ধ। 
  3. নির্মান শ্রমিকরা মারা গিয়েছে তাদের রক্ত দিয়ে স্টেডিয়াম বানানো হয়েছে।
  4. ২২০ বিলিয়ন ডলার তাঁরা খরচ করে কেনো নষ্ট করলো।

 

কাতার বয়কটের দাবিতে ইউরোপিয়ানদের ৪ অভিযোগ 


কাতার বিশ্বকাপে বিয়ার বা মদ খাওয়া সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ

কাতার বিশ্বকাপে মদ খাওয়া সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ এটা অধিকাংশ ইউরোপিয়ানরা মেনে নিতে পারেননি, কারণ তাঁরা মদ খেয়ে খেয়ে অভ্যস্থ। তাদের গলায় মদ না গেলে তাদের মনে এক ধরনের অশান্তি কাজ করে। এবং হাস্যকর ব্যাপার হলেও সত্য এই মদ নিষিদ্ধ হওয়ার দরুন তাঁরা আন্দোলন করেছে ফিফা বয়কটের জন্য।

 

মদ নিষিদ্ধ করবে কি করবে না সেটা একটা দেশের ব্যাক্তিগত ব্যাপার। মূলকথা হলো তাঁরা তাদের মতাদর্শ ছাড়া অন্য কোনো মতাদর্শকে মানতে চায়না। যেমনটা পারছে না কাতারের এই সিদ্ধান্তকে। অথচ কাতার একটি মুসলিম দেশ কাজেই সেই দেশে ফিফা বিশ্বকাপে মদ নিষিদ্ধ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। 


কাতার বিশ্বকাপে সমকামিতা বা সমকামিতার প্রচার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ

কাতার বিশ্বকাপে সমকামিতা বা সমকামিতার প্রচার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছিলো কাতার সরকার। একটা মুসলিম দেশ হিসেবে এটা তাঁরা করতেই পারে। এটা সেই দেশের আইন। কিন্তু ইউরোপিয়ানরা এটাকে সহ্য করতে না পেরে তাঁরা অভিযোগ তুললো এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। কীভাবে এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন হলো সে বিষয়ে তাঁরা কিছুই বললো না। 

 

ইউরোপ বা আমেরিকার অনেক দেশে অনেক আইন রয়েছে। যেকেউ যুক্তরাষ্ট্র গিয়ে পাবলিক প্লেসে সিগারেট খেতে পারবে না বা অনেক কিছুর প্রচার করতে পারবেনা বা আইনের লঙ্ঘনের মধ্যে পরে এমন কিছু বলতে পারবে না। অস্ট্রেলিয়ায় কেউ মদ খেয়ে ড্রাইভিং করতে পারবে না। এটা তাদের নীতি বহির্ভূত। আইনের লঙ্ঘন। 

 

কিন্তু এদের সমস্যা হলো যখন কাতার সমকামিতার প্রচার বন্ধ করে দিলো পাবলিক প্লেসে। কারণ তাঁরা সমকামিতাকে মানে ভীষনভাবে এবং তাঁরা চায় সমকামিতা মুসলিম বিশ্বেও ছড়িয়ে পড়ুক। কারণ তাদের দেশে এটা একরকম ভাইরাসের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁরা তাদের নিজের মতাদর্শে অটল। ভাবখানা এমন যেনো তাঁরা সর্বদিক দিয়েই ঠিক আর বাকি সবাই ভুল। তাঁরা আমাদের উপর একরকম সমকামিতা চাপিয়ে দিতে চায়। 

 

অথচ জাপানেও সমকামিতা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ এবং তাঁরা এটা নিষিদ্ধ করেছে তাঁরা বুঝে গেছে সমকামিতা কতটা ক্ষতিকর ব্যাধি। সমকামিতার ফলে একরকম পারিবারিক সমস্যার সৃষ্টি হয় এবং জন্মের ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি হয়। একবার ভেবে দেখুন তো পুরো বিশ্ব যদি সমকামিতায় ভরে যায় তাহলে বিশ্বের অবস্থা কেমন হবে? পরিবার বলে কিছু থাকবেনা, কোনো সন্তান জন্ম নিতে পারবেনা। ফলে পৃথিবী একরকম বিপর্যয়ের মধ্যে পরে যাবে। 

 

নির্মান শ্রমিকরা মারা গিয়েছে তাদের রক্ত দিয়ে স্টেডিয়াম বানানো হয়েছে

কোনো একটা প্রধান নির্মান স্থাপন করার ক্ষেত্রে অনেক দেশকে ব্যাপক পরিমাণে শ্রমিকের প্রয়োজন হয় এবং এটা প্রথম শুরু করেছিলো ১৯৬০-১৯৭০ -এ ইউরোপিয়ানরাই। কাজেই বলাবাহুল্য এর উত্তরাধিকার ইউরোপিয়ানরাই। তাঁরা তাদের বড় বড় ভবন গুলো নির্মানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক নিয়ে যেতো এবং সেখানে কাজ করাতো ফলে কাজের বিনিময়ে তাদের পারিশ্রমিক দিতো। একই পদ্ধতি অবলম্বন করেছে কাতার। 

 

বিশ্বের অধিকাংশই প্রধান প্রধান স্থাপত্য নির্মানের ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেক শ্রমিক মারা গেছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এবং ইউরোপিয়ানদের বেলায় এর সংখ্যাটা ব্যাপক। কিন্তু কাতারে যখন মারা গেলো কয়েকজন শ্রমিক তখন তাদের কাছে এটা হয়ে গেলো অনৈতিক! কিন্তু তাদের বেলায় সেটা ঠিক!

 

শ্রমিক মারা যাওয়ার ব্যাপারটা প্রকৃতপক্ষে অনেক দুঃখজনক একটা ব্যাপার। কিন্তু এমন কোনো স্ট্রাকচার বা স্থাপনা নেই যেটা দীর্ঘদিন ধরে কাজ চলেছে কিন্তু কেউ মারা যায়নি। কিন্তু কাতারের বেলায় তাদের দেখা গেলো সমালোচনা করতে, তাও আবার যখন কি না সমকামতা ও মদ খাওয়া নিষিদ্ধ করা হলো। এর প্রধান কারণ তাঁরা অনেক বড় একটা সুযোগ হারালো, যে সুযোগটা তাদের হাত ছাড়া হলো এবং কোনো একটা আয়তনের ছোট মুসলিম একটা দেশ কি না সেই সুযোগটা লুফে নিলো! 


২২০ বিলিয়ন ডলার তাঁরা খরচ করে কেনো নষ্ট করলো

অনেকের অভিযোগ কাতার বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য এতোগুলো টাকা একটা খেলার জন্য নষ্ট করলো কেনো? এইসব টাকা দিয়ে তো বিশ্বের নানা সমস্যা সমাধান করা যেতো। এই প্রশ্নটা দেখা যায় মুসলিমদের মধ্যেই সর্বাধিক। কিন্তু আসলেই কি ২২০ বিলিয়ন ডলার কাতার নষ্ট করেছে বিশ্বকাপ আয়োজন করে?

 

এর উত্তর হলো একেবারেই না। আমাদের জ্ঞানের পরিধিটা কম থাকার দরুন এমন অবুঝ ভাবনা মাথায় এসে জট খায়। কাতার যা করেছে এটা তার সম্পদ। তাঁরা এটা খেলার জন্য ব্যয় করেনি। তাঁরা ব্যয় করেছে তাদের দেশের অগ্রগতির জন্য। তাঁরা এটা ব্যয় করেছে তাদের অবকাঠামোতে। তাদের নির্মানের উদ্ভাবনের একটা ধাপ বলা যায়। 

 

কেউ তো আর এমনি এমনি ব্যয় করেনা, এর পিছে কারণ থাকে। কারণ ছাড়া কেউ ব্যয় করবেনা এটাই স্বাভাবিক। কাতার যে বিশ্বকাপটা আয়োজন করলো এর ফলে তাঁরা তাদের সুফল পেতেই থাকবে আগামী দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে। তাদের অবকাঠামোতে উন্নয়ন ঘটলো। তাদের সংস্কৃতির প্রচার হলো চারদিক। তাদের দেশটার ব্রান্ডিং হলো। 

 

একটা জিনিস লক্ষনীয়, আমেরিকানদের ডিফেন্স বাজেট বছরে ৩০০ বিলিয়ন ডলার সেটা কি না নানা দেশে যুদ্ধ করে বেড়ার জন্য! এবং এই বাজেট উন্নত দেশগুলো যেমন চীন কিংবা অন্যান্য দেশের তুলনায় ১০-১৫ গুণ বেশি। এক্ষেত্রে আমাদের প্রশ্ন আসেনা কিন্তু কাতার যখন বিশ্বকাপে ব্যয় করলো তখন মনে হলো তাঁরা টাকাগুলো সব নষ্ট করলো! 


কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তাঁরা ফুটবলের পিছনে টাকা ব্যয় করেনি, এই বাজেট তাঁরা অবকাঠামোতে ব্যয় করেছে।

 

কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

 

কাতার বিশ্বকাপে খরচ কত হয়েছে?

কাতার বিশ্বকাপে খরচ হয়েছে ২২০ বিলিয়ন ডলার। 

 

কাতার বিশ্বকাপে স্টেডিয়ামগুলো বানাতে কত খরচ হয়েছে? 

কাতার বিশ্বকাপে স্টেডিয়ামগুলো বানাতে কত খরচ হয়েছে ২৪ হাজার কোটি টাকা। 

 

ফিফা ওয়াল্ড কাপের দাম কত? 

এবারের বিশ্বকাপের মূল্য আগের থেকে অনেক বেশি। এবারের বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে ৪৪ কোটি ডলার পুরস্কার মূল্য দেবে ফিফা এবং এটি গতবারের থেকে ৪ কোটি ডলার বেশি

Read More:

ফিফা বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন তালিকা

 

শেষ কথা

ফিফা কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ ইতোমধ্যে শেষ। ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবল চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন দীর্ঘ ৩৬ বছর পর ৩য় বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হওয়ায়। 

 

আমরা আশাকরি ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করে কাতারের কি লাভ হলো এবং কাতার বিশ্বকাপকে ইউরোপিয়ানদের বয়কটের কারণ ও নেতিবাচকতা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। যদি কারও প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট বক্সে করতে পারেন। দ্রুত আপনার কমেন্টের রিপ্লাই প্রদান করা হবে।

Post a Comment

0Comments

এই পোস্টটি বিষয়ে আপনার যদি কোনো মন্তব্য থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করুণ। অতি দ্রুত রিপ্লাই পাবেন।

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Now
Ok, Go it!